মরতে হবে এই মুহুতে দুই জন প্রবাসি পাঁচ জন দেশি পোলা এক সাথে কন্ট্রোল
করছি, তুই কত সুন্দর এখন পর্যন্ত কিছুই করতে পারলি না শুধু ছেলেদের পেছনে
পেছনে গুরালি। আমি বললাম দেখ আমি সবকিছু আমার স্বামী কে দিব তর মত চুদন খুর
আমি নই। আমার কথা সুনে নারিকা হাফ ছেড়ে বল্ল দেখ এনি আজ মনটা খুব খারাপ
তুই বাসায় চলে যা আমি তকে রাতে সব কিছু মোবাইলে বলব। তারপর আমি বাসায় চলে
আসলাম, রাতে নারিকা বল্ল দেখ তর পিছনে যত গুলি ছেলে গুরা গুড়ি করে তার
মধ্যে এমপির ছেলের সাথে একদিন দেখা করতে পারিস আর বলতে পারিস যদি তকে বিয়ে
করে তাহলে তর বাসায় যেন বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যায়। নারিকার বুদ্ধি খুব ভাল
লাগল তাই এমপির ছেলে দুর্জয় কে ফোন করে বললাম কাল দেখা করতে চাই কথা আছে।
আমার কথা সুনে দুর্জয় বল্ল ঠিক আছে আমি তুমার বাড়ির দুই ষ্টেশন পরের যেই
ষ্টেশন সেখানে গাড়ি নিয়ে অপেখা করব। তারপর, সকাল বেলা সাজু গুজু করে বাড়ি
থেকে কোচিং এর কথা বলে চলে গেলাম দুর্জয়ের সাথে দেখা করতে। ষ্টেশনে গিয়ে
দেখি দুর্জয় আর তার দুই বন্ধু কাসেম এবং আবুল। আমাকে দেখেই দুর্জয় বল্ল এত
দিন তুমার পিছনে গুরা গুড়ি করার পর আজ তুমি দেখা করেছ তাই তুমাকে চা পানি
না খায়িয়ে ছাড়ছি না। আমি বললাম কাসেম এবং আবুল কে বিদাই করে দেন তাঁরা
থাকলে আমি সব কথা বলতে পারব না। দুর্জয় বলল এরা আমার সাথেই থাকবে কোন
সমস্যা নেই আমি আর তুমি গাড়ির পেছনে আর ওরা গাড়ির সামনে থাকবে রেস্টুরেন্ট এ
যাওয়া পর্যন্ত তারপর ওরা চলে যাবে। তারপর আমি গাড়ির পেছনের সীটে বসলাম এবং
দুর্জয় আমার সাথে বসে বল্ল বন্দুরা মিউসিক ছেড়ে দাও আর পিছনের দিকে কেও
কিছু দেখবে না।
Photo Credit: Narika on Flickr
দুর্জয়ের মুখে এ কথা সুনে মনে মনে চিন্তা করলাম ভাল মন নিয়ে দেখা করতে এসে
বিপদে পরলাম নাকি বুজতেছিনা। কিছু বুজে উঠার আগেই দুর্জয়ের হাত আমার দুধের
উপর আমি বললাম প্লিস এরকম অসব্য করবেন না, গাড়ি থামান আমি চলে যাব। এ কথা
বলতেই দুর্জয়ে জাপটে পরল আমার উপর আর বল্ল মাগি অনেক দিন গুরেছি অনেক লোকের
কাছে গিয়েছি তকে ভুগ করার জন্য শেষ পর্যন্ত আজ পেয়েছি ছেড়ে দেবার জন্য
নয়। তারপর আমি জুরে জুরে চীৎকার করছি বাচাও বাচাও বলে কিন্তু কোন লাভ হল
না বরং আমার চীৎকার দুর্জয় কে আরও বেশী আনন্দ নিতে সুরু করল। এদিকে দুর্জয়
তার সমস্ত শক্তি দিয়ে আমার শরীরের কাপড় টেনে ছিরে খুলে আমাকে নগ্ন করে টেপা
সুরু করল অন্য দিকে আবুল তার মোবাইল দিয়ে আমার এই মুহূর্ত গুলি ভিডিও
করছিল। আমি বললাম প্লিস দয়া করুন আমাকে আমি অন্য মেয়েদের মত নই। কে সুনে
কার কথা চটি৬৯ দুর্জয় তার মাগি মার্কা ধন ভুদায় সেট করে এক থাপ দিতেই মাল
আউট করে দিল আমার ভুদায় আর বলতে সুরু করল- এই মাগির ভুদা অনেক গরম আর টাইট
তাই আজ এত তাঁরা তারি হয়েগেল। দুর্জয়ের মুখে এ কথা সুনে কাসেম হেসে হেস
গাড়ির স্তেয়রিং টা আবুল কে দিয়ে বল্ল দুর্জয় ভাই আমি কি একটু টেস্ট করতে
পারি। আবুলের মুখে এ কথা সুনে আমি চীৎকার দিয়ে বললাম প্লিস দয়া করুন আমায়
ছেড়ে দিন। দুর্জয় বলল তকে ছেড়ে দিলে কাসেম আর আবুলের জালা মেটাবে কে?
দুর্জয়ের মুখে এ কথা সুনতেই কাসেম জাপিয়ে পড়ে আমার একটা দুধ ডান হাতে মলা
শুরু করল আরেকটা দুধ মুখে নিয়ে চোষতে লাগল. আমি চোখ বুঝে কাতরিয়ে
কাতরিয়ে অনুরোধ করছি আমাকে ছেড়ে দেন এইসব ভিডিও করবেন না প্লিস. তারপর
আমার দুপাকে উচু করে ধরে আমার সোনায় জিব লাগিয়ে চাটতে লাগল, জিবটা মাঝে
মাঝে আমার সোনার ভগাঙ্কুরে ঘর্ষন করাতে লাগল, আর জিব দিয়ে সোনা চোষার
সাথে দুহাতকে লম্বা করে আমার দুধকে মলতে লাগল, আমার সোনায় গল গল করে পানি
বের হয়ে আসতে লাগল.। কাসেম অনেক্ষন আমার সোনা চোসার পর মুখ তুলে দাড়ালো,
আমি এক পলকে তার ধন দেখে নিলাম. বিশাল লম্বা ও মোটা ধন । কাসেমের ধন এক পলক
দেখে আমি চোক বুঝে গেলাম, সে আমার সোনার ঠোঠে টার ধনটা কয়েকবার ঘষে নিল
আমি সুড়সুড়ি অনুভব করছিলাম. তারপর টার বিশাল বাড়াটা আমার সোনায়ফিট করে
একটা ঠেলা দিল ফচ ফচাত করে সমস্ত বাড়াটা আমার সোনায় ঢুকে গেল, আমি সোনায়
কনকনে ব্যাথা অনুভব করছিলাম. মানুষের ধন কি এত বড় হয়! বাড়া ঢুকিয়ে
আমার বুকের উপর শুয়ে বাম হাতে একটা দুধ চেপে চেপে আরেকটা দুধ চোসে চোষে
আমার দুপাকে টার কাধে নিয় আমার সোনায় ঠাপ মারতে লাগল. প্রতিটি থাপের চাপে
আমি ধামী গাড়ির সীটে মিশে গেড়ে গেড়ে যাচ্ছিলাম, সোনার গভীরে টার বারার
মুন্ডি আমাকে গুতা ডিতে লাগল. প্রতি সেকেন্ডে একটা করে প্রায় দশ মিনিটে
ছয়শত ঠাপে আমার সোনার বেহাল অবস্থা হয়ে গেল। হঠাৎ
শরীরের ঝাকুনি দিয়ে আমার মাল বেরিয়ে গেল, আরও কিছুক্ষন পর সে উহ আহ করে
চিতকার দিয়ে আমার সোনার গভিরে এক পেয়ালা বির্য ছেরে দিয়ে আমার দুধ ও
বুকের উপর কাত হয়ে নেতিয়ে পরল। আর বলল দেখ এ কথা কাউকে বলবি না যদি বলিস
ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দিব। আমি উপায় না পেয়ে দুর্জয় কে বল্লাম আপনারা সবাই
মিলে আমার কাপড় কামড়িয়ে ছিরে ফেলেছেন দয়া আমার জন্য কিছু কাপড় কিনে দিন
আমি যেন বাসায় যেতে পারি। তারপর বিকেল বেলা বাসায় যেতেই নারিকার ফোন করে
বল্ল কিরে এত দিন আমাকে বলতি আমি চুদন খুর মেয়ে এখন থেকে তুই কি? নারিকার
কথা সুনে আমার মাথায় বাজ পড়ল আমি বললাম তুই কি করে জানিস? নারিকা বল্ল এই
কাজটা আমিই করিয়েছি আবুল আর কাসেম কে দিয়ে যাতে করে তুই আমার সামনে ভাব
দেখাতে না পারিস।
No comments:
Post a Comment