এই শালা, এটাকে শক্ত বানাচ্ছিস কেনো

মেয়ে দেখলেই সুযোগ খুজতাম কি করে ওর ভোদাটা দেখা যায় সাধারণতঃ / বছর বয়স পর্যন্ত প্রায় মেয়েই ন্যাংটো থাকে যখনই ন্যাংটো মেয়ে দেখতাম, আমি কাছাকাছি থেকে ওর ভোদাটা প্রাণ ভরে দেখতাম দাঁড়ালে কেমন লাগে, বসলে কেমন দেখায় ইত্যাদি আর যারা ন্যাংটো থাকতো না? বেশির ভাগ গ্রামের মেয়েই পেটিকোটের মত একটা কাপড় পড়ে, নামবারা যখন বসে প্রায়ই অসাবধানে তাদের ভোদা বেরিয়ে যায়

 
আর যারা হাফ প্যান্ট পড়ে তাদেরো প্যান্টির রানের ঘেড় বড় থাকতো (যাতে প্যান্ট তাড়াতাড়ি না ছিড়ে), যখন মাটিতে বসতো, রানের পাশ দিয়ে ভোদা দেখা যেত আর দুধ! হ্যাঁ সেটা দেখাও আমার নেশা আমি আগেই তোমাদের বলেছি আমি গ্রামে জন্মেছি আর সেখানেই বেড়ে উঠেছি তখন গ্রামের শতকরা ৯৮% লোক ছিল অশিক্ষিত আর গরীব চাষী ফলে গ্রামের মেয়েদের জামা কাপড় খুব কম থাকে গরমের দিনে তারা একটা নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত খালি গায়ে থাকে বিশেষ করে তাদের স্তনে গুটি ধরাকে তারা আমলেই আনে না, দুধের সাইজ বড় পেয়ারার মত না হওয়া পর্যন্ত খালি গায়েই থাকে, বিশেষ করে গরমের দিনে তাই আমি অসংখ্য মেয়ের প্রথম উঠন্ত স্তনের গুটি থেকে শুরু করে, বড়ই সাইজ, সুপারি সাইজ, লেবু সাইজ অনেক দেখেছি আর তারপরের সাইজও সহজেই দেখা যেত কিভাবে? গ্রামের বেশির ভাগ মেয়েই যখন যৌবনবতী হয়, অর্থাৎ প্রথম মাসিক শুরু হয় কেবল তখনই তাদের মায়েরা মেয়েকে শরীর ঢাকতে বলে, আর যেহেতু তাদের বেশি জামা কাপড় থাকে না আর মা-চাচীদের ব্লাউজগুলি না-পড়াই থেকে যায় তাই তারা ব্লাউজগুলি উত্তরসূরী হিসাবে পড়ার জন্য পায় আর সেগুলি পড়ে যখন উঠোন ঝাড়ু দেয় তখন সেই ঢোলা ব্লাউজের বড় গলা ঝুলে পড়ে আর গলার নিচ দিয়ে আপেল সাইজের দুধগুলি বোঁটা সহ দেখা যায় এরপর / বছর ওভাবে চুরি করেই দেখতে হয় তারপর বেশিরভাগ মেয়ের ১৪/১৫ বছর বয়সেই বিয়ে হয়ে যায় বিয়ের পর / বছর ওদের দুধ দেখা খুবই কষ্ট হয় কারণ বিয়ের সময় নিজের মাপমত ব্লাউজ পায় আর সেগুলি পড়লে দুধ দেখা সম্ভব হয় না তারপর বড়জোড় বছর, এর মধ্যেই সে একটা বাচ্চার মা হয়ে যায় আর গ্রামের মেয়েদের ধারণা বাচ্চার মায়ের দুধ পুরুষদের দেখার বিষয় নয়, তাই তারা যেখানে সেখানে ব্লাউজ খুলে বাচ্চাকে দুধ খাওয়ায়, তখন ডাসা নারকেলের মত সাইজের দুধগুলি সহজেই দেখা যায়, এমনকি কাছে বসে গল্প করতে করতেও দেখা যায় তারপর বাচ্চা একটু বড় হলে তারা ব্লাউজ পড়াই ছেড়ে দেয় আর তখন তাদের ঝোলা কদুর মত দুধগুলো প্রায়ই বের হয়ে থাকে কচি মেয়েদের দুধ ভোদা দেখার আরেকটা উপায় আমার ছিল আমাদের অনেক ধানী জমি ছিল ধান কাটার মৌসুমে আমরা অনেক ধান পেতাম সেসব ধান সেদ্ধ করা, শুকানো, গুদামজাত করার জন্য অনেক লোক লাগতো আমার এক চাচাতো বোনের শ্বশুড়বাড়ি ছিল - কিলোমিটার দূরে মা তাকে স্মরণ করতেন মৌসুমে সেই বোন তার গ্রাম থেকে অভাবী পরিবারের - থেকে ১৭-১৮ বছর বয়সী ১৫/২০ টা মেয়ে নিয়ে আসতো তারা ধান সংগ্রহের পর থেকে গুদামজাত করা পর্যন্ত সব কাজ করতো যেহেতু তারা গ্রাম থেকে আসতো তাই তারা মৌসুম শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রায় মাস আমাদের বাড়িতেই থাকতো, খেতো আমি ধানের খোলায় গিয়ে কর্মরত মেয়েদের অসাবধানে বের হয়ে থাকা দুধ ভোদা দেখতাম চুরি করে তাদের শোয়ার ব্যবস্থা ছিল আমার রুমের পাশের বড় হলরুমে মেঝেতে ঢালাও বিছানা করে ওদের শোবার ব্যবস্থা ছিল দুই রুমের মাঝে একটা দরজা ছিল যেটা আমার রুমের দিক থেকে খোলা যেত গ্রামের রাত, একটুতেই নিশুতি তার ওপরে মেয়েরা সারাদিনের কাজের ধকল সামলে সন্ধ্যার পর পরই খেয়েদেয়ে শুয়ে পরতো কয়েক মিনিটের মধ্যেই ঘুমে কাদা আমি রাত জেগে পড়তাম মা-বাবাও /৯টার মধ্যে শুয়ে পড়তো তারপর শুরু হতো আমার অভিযান আমি আমার পেন্সিল টর্চটা নিয়ে ঢুকে পড়তাম হলরুমে এক এক সবগুলো মেয়ের দুধ আর ভোদা দেখতাম আর নাড়তাম দুধগুলি টিপতাম, বিভিন্ন সাইজের আর চেহারার দুধ, ভোদাও বিভিন্ন রকমের, কোনটা লম্বা, কোনটা খাটো; কোনটা ফোলা, কোনটা চ্যাপ্টা; কোনটার কোয়াগুলি মোটা, কোনটার পাতলা; কোনটার ক্লিটোরিস বাইরে বেরনো, কোনটার ক্লিটোরিস দেখাই যায়না; কারো কেবল ফুরফুরে পাতলা বাল গজাচ্ছে, কারো এখনো গজায়নি, কারো ঘন কোঁকরা কালো বালে ভর্তি, কারোটা ফর্সা, কারোটা কালো, কারোটা শ্যামলা আমি সময় নিয়ে কাছ থেকে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখতাম আর টিপতাম, কারো কারো ভোদায় আঙুল ঢোকাতাম থুতু লাগিয়ে ওরা কিছুই টের পেতনা, সবাই নাক ডাকিয়ে গভীর ঘুম ঘুমাতো, আসলে সারা দিনের হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রমের পর ঘুমটা গাঢ় হওয়াই স্বাভাবিক তারপর যে ভোদাটা সবচেয়ে বেশি ভাল লাগতো সেটাতে থুতু লাগিয়ে আর আমার নুনু দিয়ে বেরনো লালা লাগিয়ে পিছলা করে নরম ভোদার সাথে আমার নুনু ঘষে ঘষে মাল আউট করতাম এট ছিল ঠিক নেশার মত প্রতি রাতে এটা না করা পর্যন্ত আমার ঘুম আসতো না তবে আমি কখনো কারোর ভোদায় আমার নুনু ঢোকানোর চেষ্টা করিনি, ভয়ে ওরা তো বয়সে অনেক কচি, নিশ্চয় ভার্জিন, পাছে ব্যাথা পেয়ে চেঁচামেচি করে আর মা জেনে যায়! কিন্তু এর মধ্যেও আমার চেষ্টা বৃথা যায়নি মাঝে মধ্যে কোন কোন বছর / জন অল্প বয়সী বিধবা বা স্বামী পরিত্যক্তা মেয়ে আসতো অর্থাৎ যাদের যৌনক্রিয়ায় অংশগ্রহনের অভিজ্ঞতা আছে, আর আমি ভাব করে বা পয়সার লোভ দেখিয়ে তাদেরকে বাগে আনতাম আর গভীর রাতে ডেকে তুলে আমার রুমে এনে আয়েশ করে চুদতাম যা হোক আমি আর তোমাদের সময় নষ্ট করবো না, চলো মূল গল্পে ফিরে যাই গ্রামের অন্যান্য লোকেদের মত আমার বাবা আর ছোট কাকা ছাড়া আমার আর কাকা ছিলেন অশিক্ষিত আর তাদের পেশা ছিল কৃষিকাজ আমার মেজো কাকার ছিল মেয়ে, তার মধ্যে জন বয়সে আমার বড় আর জন ছোট ছোট জনের মধ্যে ৪র্থ জন হলো সোনিয়া, ওর ডাক নাম ছিল সুমি সে আমার চেয়ে বয়সে সামান্য কয়েক মাসের ছোট ছিল সুমি এতোই দূর্ধর্ষ আর সাহসী ছিল যে, কাউকেই কোন কিছুতেই পাত্তা দিত না গাছে চড়া, নদীতে সাঁতার কাটা, মাছ ধরা, মারামারি করা এমনকি জমিতে লাঙল চষা, ঘুড়ি ওড়ানো, সেলাই, বুনন, ফসল তোলা সব ছিল তার নখদর্পনে,কী যে সে পারতো না সেটা ছিল একটা গবেষণার বিষয় আমিও সুমিকে মনে মনে ভয় পেতাম, তবে সুমি আমার সাথে কখনোই কোন খারাপ আচরন করে নাই, এমনকি যখনই আমি কোন বিপদে পড়তাম সুমিই আমাকে উদ্ধার করতো সুমির সুগঠিত শরীরে শহুরে মেয়েদের মত হাফ প্যান্ট আর শার্ট ভালই লাগতো বিশেষ করে আবরনহীন শার্টের উপর দিয়ে ওর দুটো সুগঠিত ডাসা ডাসা দুধ আমাকে মাতাল করে দিত তবে গ্রামের মুরুব্বীরা ওকে ভাল চোখে দেখতো না, বলতোগেছো মেয়ে আর সুমির বাবাকে ডেকে বলতো, “জামাল ভাই, তোমার গেছো মেয়েটাকে একটা ভাল পাত্র দেখে বিয়ে দিয়ে দাও, নাহলে দেখবে তোমার সম্মান ডোবাবে কাকা শুধু হাসতেন, কোন জবাব দিতেন না আসলে কাকা সুমিকে অসম্ভব ভাল বাসতেন সুমির বেশির ভাগ সময় কাটতো মাঠে গরু আর ছাগল চড়িয়ে যদিও সুমি জীবনে কোনদিনই স্কুলের বারান্দায় পা রাখেনি কিন্তু ওর সাধারণ জ্ঞান ছিল অসাধারন আমাদের বাড়ি থেকে অল্প একটু দূরে একটা বিশাল পুকুর ছিল অনেক পুরনো পুকুর, চারিদিকে নল-ভাগড়া দিয়ে ঘেরা আর পুরো পুকুর ছিল কচুরীপানা আর কলমীলতায় পরিপূর্ণ সচরাচর কেউ সেই পুকুরে নামত না, কারন পুকুরের পানি ছিল কালো পুকুরের পাড়ের জমিগুলিতে পাট আর আখের চাষ হতো আমি প্রায়ই পুকুরের পাড়ে ঝোপের ফাঁকে বসে ছিপ দিয়ে মাছ ধরতাম, বড় বড় কৈ মাছ ধরা পড়তো সুমিও আসতো মাছ ধরতে আর আমরা একটু দূরত্বে নল খাগড়ার ঝোপের মধ্যে বসে মাছ ধরতাম আর গল্প করতাম যেহেতু সুমিকে বড়রা কেউ পছন্দ করতো না তাই সুমির সাথে আমার বন্ধুত্বটা ছিল অত্যন্ত গোপন তবে ওর সাথে আমার গভীর বন্ধুত্ব থাকলেও তা কখনোই সীমা লঙ্ঘন করেনি আমি বলতে চাইছি সেক্সের দিকে গড়ায়নি, আমাদের বন্ধুত্ব ছিল নিতান্তই নির্ভেজাল, হয়তো সুমির গা ছোঁয়ার সাহস ছিল না আমার তাই সুমি ওর বিভিন্ন কর্মকান্ডের গল্প শোনাতো আর আমি মুগ্ধ হয়ে শুনতাম আর ভাবতামআমি এতো ভীতু কেন? কেন আমি সুমির মত হতে পারলাম না? সুমি মেয়ে হয়ে যেগুলি পারে কেন আমি ছেলে হয়েও সেগুলি পারিনা? ইত্যাদি……. একবার হঠাৎ করে আমার নুনুর গায়ে ভীষন চুলকানি দেখা দিল চুলকানি বলতে সাধারন চুলকানি নয় রীতিমত খোশ-পাঁচড়া প্রচন্ড চুলকাতো, তবে আমি চেষ্টা করতাম যতক্ষণ না চুলকিয়ে থাকা যায়, কারণ একবার চুলকাতে শুরু করলে শুধু চুলকাতেই ইচ্ছে করে আর চুলকানি শেষে জ্বালাপোড়া করে নুনুর সমস্ত গায়ে এমনকি নুনুর মাথাতেও চুলকানির গোটা সেদিন বিকেলে আমি পুকুরে মাছ ধরতে গেছি, কিছুক্ষন পর সুমিও এলো মাছ ধরতে, দুজনে / ফুট দূরত্বে দুটি ঝোপের মাঝের ফাঁকে মাছ ধরতে বসলাম সেদিন আমার পরনে ছিল লুঙ্গি আর গেঞ্জি কিছুক্ষণ পর আমার মাছ ধরার আধারের (টোপ) বাটিটা অসাবধানতা বশতঃ গড়িয়ে পানিতে পড়ে গেল আমি সেটা সুমিকে বলতেই নিজের আধার থেকে আমাকে খানিকটা দিতে আসলো বাটিটা মাটিতে থাকায় সুমি নিচের দিকে হামা দিয়ে বাটিতে আধার রাখতে গেল আর তখনই আমি ওর পরনের শার্টের কলারের ফাঁক দিয়ে অপূর্ব সুন্দর ফর্সা মাই দুটো ব্যাঙের ছাতার মত বোঁটা সহ দেখতে পেলাম চড়চড় করে আমার মাথায় রক্ত উঠে গেল, কিন্ত ভয়ে কিছু বলতে পারলাম না কিন্তু সদ্য দেখা ডাঁসা ডাঁসা মাই দুটোর ছবি আমার চোখে আটকে গেল ফলে আমার নুনু বাবাজিকে আর কিছুতেই বশে রাখতে পারলাম না শোয়া থেকে সটান দাঁড়িয়ে গেল আর তখনি ঘটলো বিপত্তি নুনু শক্ত হয়ে খাড়া হওয়াতে নুনুর গায়ের চামড়ায় টান পড়লো আর চুলকানির শুকনো ছালগুলি ফাটতে শুরু করলো নুনুটা প্রচন্ডভাবে চুলকাতে লাগলো, প্রথম দিকে আমল না দিলেও পরে নুনু এতো উত্তেজিত হলো যে না ধরে পারলাম না নুনু নাড়াচাড়া করতেই চুলকানি আরো বেড়ে গেল শেষ পর্যন্ত চুলকানির আকর্ষন উপেক্ষা করতে না পেরে আস্তে আস্তে নুনুটা খেঁচতে লাগলাম কিন্তু খেঁচার চাইতে চুলকাতেই বেশি মজা পাচ্ছিলাম তাই একটু একটু করে নুনুটা ডলতে আরম্ভ করলাম তারপর চুলকানির মাত্রা এতো বেড়ে গেল যে শেষ পর্যন্ত দুই হাতের তালুর মাঝে নুনুটা রেখে যেভাবে ডাল ঘুটনি ঘুড়ায় সেভাবে ঘুড়াতে লাগলাম সম্ভবত ১৫/২০ সেকেন্ড ঘুড়ানোর পর আর পারলাম না, ছেড়ে দিলাম নুনুর সারা গায়ের চুলকানির শুকনা চামড়া উঠে লাল টকটক করছিল আর শুরু হলো জ্বলুনি সে কী জ্বলুনি! মনে হলো কেউ আমার নুনুর গায়ে বাঁটা মরিচ লাগিয়ে দিয়েছে অবশেষে সহ্য করতে না পেরে উঃ আঃ ইসস করে কাতড়াতে লাগলাম সুমি আমার কাতরানি শুনে ছুটে এলো, আমি সুমি আসার আগেই লুঙ্গি দিয়ে নুনুটা ঢেকে ফেললাম সুমি জিজ্ঞেস করলো, “কি হয়েছে রে? অমন করছিস কেন?” আমি বিষয়টা সুমিকে জানাতে চাইছিলাম না, বললাম, “কিছু না, এমনি, তুই যা তো ইসস উঃ আঃ সুমি আমার সামনে বসে পড়লো, ওকে খুব উদ্বিগ্ন দেখাচ্ছিল, আমার খুব ভাল লাগলো বলল, “কি হয়েছে আমাকে বল আমি তবুও বললাম, “কিছু হয়নি সুমি রেগে গেল, বললো, “না বললে এবার কিন্তু মাইর খাবি তারপর লক্ষ্য করলো আমি হাত দিয়ে লুঙ্গিটা উপর দিকে উঁচু করে রেখেছি তখন বলল, “ওখানে কি হয়েছে রে? দেখি…” আমি পুরুষ হয়ে লজ্জা পাচ্ছিলাম, কিন্ত সুমি লজ্জা পেল না, টেনে আমার লুঙ্গিটা উপর দিকে উঠিয়ে ফেলল তারপর আমার নুনুর অবস্থা দেখে বলল, “এহ মা, কী করেছিস, তোর অবস্থা তো খুব খারাপ দাঁড়া, আমি দেখছি আমি ফুঁপিয়ে কাঁদতে লাগলাম, সুমি আমাকে ধমক দিয়ে বলল, “এই, ভাল হবে না বলে দিচ্ছি, মেয়েমানুষের মত ফ্যাচফ্যাচ করে কাঁদবি না চুপ, একদম চুপ করে থাকবি মিনিটখানেক কি চিন্তা করল তারপর আমার হাত ধরে টেনে উঠালো পাশের আখ ক্ষেতের মাঝখানে ঢিবির উপরে বিশাল এক কড়ই গাছ ছিল, টানতে টানতে সুমি আমাকে সেই গাছের নীচে নিয়ে গেল গাছের নিচে অনেকটা জায়গা ফাঁকা, নিচে সুন্দর ঘাস সুমি আমাকে সেই ঘাসের উপরে চিত হয়ে শুতে বলল সুমির আদেশ মানা ছাড়া আমার আর কিছুই করার ছিল না আমি চিত হয়ে শোবার পর সুমি আমার লুঙ্গি কোমগ থেকে বুকের উপর তুলে দিল আমার নুনুটা খোলা আকাশের নিচে আলগা হয়ে গেল আমার খুব লজ্জা লাগছিল, অনেকদিন সেভ করা হয়নি, নুনুর গোড়া বালের জঙ্গলে কালো হয়ে আছে সুমি আমাকে চোখ বন্ধ করে থাকতে বলল কি করবে বুঝতে পারছিলাম না বেশ কিছুক্ষণ পর আমি সুমির পায়ের আওয়াজ পেলাম তারপর বুঝতে পারলাম সুমি আমার বুকের উপর দুই হাত দিয়ে আমাকে ঠেসে ধরল আমি আর চোখ বন্ধ করে রাখতে পারছিলাম না, কি করতে চায় দেখতে খুব ইচ্ছে হলো শেষ পর্যন্ত কৌতুহলেরই জয় হলো আমি চোখ খুলে তাকালাম দেখলাম সুমি ওর সালোয়ার খুলে ন্যাংটো হয়ে আমার শরীরের দুপাশে দুই পা দিয়ে কোমড়ের উপর ঘোড়ায় চড়ার মত দাঁড়িয়ে আছে আমি পরিষ্কারভাবে সুমির ফোলা ফোলা গোলাপী রঙের ভোদা, মাঝের চিড় আর ছোট্ট কিল্টোরিসটা দেখতে পাচ্ছিলাম কিন্তু দৃশ্য উপভোগ করার মত অবস্থা আমার তখন ছিল না হঠাৎ সুমি আমার নুনুর উপর বসে পড়লো, ওটা আমার পেটের দিকে কাত হয়ে ছিল, ওর ভোদা আমার নুনু স্পর্শ করলো কিন্ত সেটা আমলই দিল না আমি ভাবতেও পারছিলাম না সুমি কি করতে চাচ্ছে? কিন্তু আমাকে আর বেশিক্ষণ ভাবতে হলো না, সুমি অবস্থায় আমার নুনুর উপরে পেশাব করা শুরু করে দিলো হসসসসসসসসস আওয়াজের সাথে সাথে সুমির ভোদার ফুটো দিয়ে গরম পানি বের হয়ে আমার নুনুটা ভিজিয়ে দিতে লাগলো একটা অসহ্য যন্ত্রণার সাথে মনে হলো কেউ আমার নুনুতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে আমি মারে বাবারে মরে গেলাম বলে কাতরে উঠলাম আর ধাক্কা দিয়ে ওকে আমার বুকের উপর থেকে ফেলে দিতে চাইলাম, কিন্ত ওর সাথে পেরে উঠলাম নু সুমি ওর দুই হাত আমার বুকের উপর ঠেসে ধরে আমাকে শুয়ে থাকতে বাধ্য করলো আর সাপের মত হিসহিস করে ধমক দিয়ে বলল, “এই শালা, চোপ, লোক জড়ো করবি নাকি? একটু সহ্য কর, দেখবি জ্বালা কমে যাবে পেশাব শেষ করে সুমি আমার বুকের উপর থেকে নামলো, তারপর গ্রামের মানুষ যেভাবে গরম উনুন থেকে পোড়া মিষ্টি আলু বের করে ফুঁ দিয়ে ঠান্ডা করে সেভাবে আলতো করে আমার নুনুটা দুই হাতে ধরে ফুঁ দিতে লাগলো যাদুর মত কাজ হলো, সত্যি সত্যি কিছুক্ষণের মধ্যেই জ্বালা-যন্ত্রণা কমে ঠান্ডা হয়ে গেল, খুব আরাম পেলাম ওর চিকিৎসা শেষ করে আমাকে বললো, “এটা হলো ধন্নন্তরী চিকিৎসা, আমি আজই তোকে মলম এনে দেবো, দেখবি তিন দিনের মধ্যেই সব সেরে যাবে সেই দিনেই রাতে আমি যখন পড়তে বসেছি সুমি আমার জানালা দিয়ে আমাকে ডাকলো আমি জানালার কাছে যেতেই সুমি একটা প্যাকেট আমার হাতে দিয়ে বললো, “সকাল বিকাল লাগাবি, সেরে যাবে আমাকে কিছু বলতে না দিয়ে সুমি অদৃশ্য হয়ে গেল আমি হাসলাম আর মনেমনে বললাম, “আস্ত পাগলী একটা সেদিনই বুঝলাম আমার জন্য সুমির মনের কোণায় একটা নরম জায়গা আছে এই ঘটনার প্রায় /১০ দিন পর এক বিকেলে আমি আবার পুকুরে ছিপ নিয়ে মাছ ধরতে গেলাম গিয়ে দেখি আমার আগেই সুমি মাছতে ধরতে বসে গেছে সেই যে সেদিন রাতে সুমী আমাকে মলম দিয়ে এলো তারপর থেকে সাথে আমার আর দেখা হয়নি আমি ওর পাশের ঝোপের ফাঁকে ছিপ ফেলে বসলাম সুমি আমাকে দেখে শুধু হাসলো, কিছু বললো না আমি ছিপ ফেলে সুমিকে নিয়ে ভাবছিলাম আর সেদিনের সেই দৃশ্য মনে মনে স্মরণ করছিলাম কি সুন্দর সুমীর কচি ভোদাটা! নিশ্চয়ই আমার আগে ওই ভোদাটা অন্য কাউকে দেখায়নি আর কারই বা সাহস হবে সুমীর কাছে আসার, যা ডেয়ারিঙ আমি মনে মনে খুব সাহস সঞ্চয় করলাম আর উঠে গিয়ে সুমীর পাশে বসলাম প্রথমে জিজ্ঞেস করলাম, “কি রে মাছ লাগছে না ছিপে?” সুমী শুধু হাসলো, তারপর আমার চুলকানির অবস্থা জানতে চাইলো আমি ওকে জানালাম যে ওর চিকিৎসায় আমি সম্পূর্ণ সুস্থ, ওকে ধন্যবাদ জানালাম সুমী হঠাৎ বললো, “দেখি এখন কি অবস্থা?” আমি কল্পনাও করিনি এভাবে মেঘ না চাইতেই জল পাবো আমি লুঙ্গি তুলে আমার নুনুটা বের করলাম আমি ওর পাশাপাশি বসে ছিলাম আমাকে ওর মুখোমুখি বসতে বললো আমি ঘুরে ওর সামনাসামনি বসলাম সুমী অবলীলায় আমার নুনুটা ওর ডান হাত দিয়ে ধরলো আর একটু টিপতে টিপতে বললো, “হুমমম, এতো দেখছি পুরোই সেরে গেছে, চুলকানীর বংশও নেই সুমীর হাতের নরম স্পর্শ আর মৃদু চাপ পেয়ে আমার নুনু আস্তে আস্তে শক্ত হয়ে খাড়া হয়ে গেলো সুমী আমার নুনুটা আরো জোরে টিপে ধরে বললো, “এই শালা, এটাকে শক্ত বানাচ্ছিস কেনো?” আমি বললাম,“আমি কি ইচ্ছে করে শক্ত বানাচ্ছি নাকি, ওটা একা একাই শক্ত হয়ে যাচ্ছে সুমি সুন্দরভাবে আমার নুনুটা নাড়াচাড়া করতে লাগলো আর মিটিমিটি হাসতে লাগলো আমার নুনুটা শক্ত করে ধরে ওর হাত উপর নিচে নাড়াতে লাগলো এতে আমার নুনুটা আরও শক্ত হয়ে লোহার রডের মত হয়ে গেল আমার খুব মজা লাগছিল, আমারও ওর দুধ আর ভোদা নাড়তে প্রচন্ড ইচ্ছে করছিল তাই সাহস সঞ্চয় করে বলেই ফেললাম, “তুই সেদিনও আমার নুনু দেখলি, আজকেও দেখছিস কিন্তু তোরটা আমাকে দেখালি না, এটা কিন্তু ঠিক হচ্ছে না সুমি আমার চোখে চোখ রেখে হাসলো, বললো, খুব পেকেছিস না? ঠিক আছে, আজ তোকে দেখাবো তবে এখানে নয়, কেউ দেখে ফেলতে পারে, চল কড়ই গাছের নিচে যাই সুমি উঠে কড়ই গাছের দিকে হাঁটা দিল, আমি ওকে অনুসরন করলাম আমরা মিনিটের মধ্যেই সেখানে পৌঁছে গেলাম যেখানে সুমি আমাকে সেদিনমুত্র-চিকিৎসাদিয়ছিল জায়গাটা অত্যন্ত নির্জন এবং নিরাপদ, এদিকে কারো আসার সম্ভাবনা নেই, বিশেষ করে সন্ধ্যার আগে গ্রামের মেয়েরা সন্ধ্যার আগে কোন বড় গাছের কাছে আসতে চায়না, কুসংস্কার আর পুরুষরা তো সব মাঠে, ওরা ফিরবে সন্ধ্যার পর সুমি আমাকে ন্যাংটো হতে বললো আর কোনরকম দ্বিধা না করে নিজের পোশাকগুলো একে একে খুলে ফেললো ওর দুধগুলো সবে টসটসে হয়ে উঠেছে, মোটামুটি একেকটা বড়সড় পেয়ারার মত দুধের বোঁটাগুলো বেশ কালো তবে এখনো ফুটে বেড়োয়নি, সমানভাবে কালো বৃত্তের মাঝে একটু উঁচু হয়ে আছে তবে বেশ দৃঢ় আর টানটান সুমির দুধের সৌন্দর্য দেখে আমার নুনুটা আবার সটার দাঁড়িয়ে গেলো আর ওর মুখের দিকে উঁচু হয়ে তিড়িং তিড়িং করে লাফাতে লোগলো আমি ওর দুধ দেখিয়ে বললাম, “সুমি তোর এইগুলো একটু ধরতে দিবি? সুমি হাসতে হাসতে বললো, “বলদ! ধরার জন্যই তো খুললাম, ধর না, ধর, তবে আস্তে চাপিস, ব্যাথা দিস না যেন আমি দুই হাতে দুটো মুঠ পাকিয়ে ধরলাম এবং খুব মৃদুভাবে চাপলাম না মামীরগুলোর মত নরম নয়, একটু যেন শক্ত আর ভিতরে শক্ত শক্ত পিন্ড অনুভব করলাম আমি আমার তর্জনী আর বুড়ো আঙুল দিয়ে সুমীর ছোট্ট ছোট্ট নিপলগুলি টিপে দিতে লাগলাম সুমি কেবল হাত দুটো দিয়ে আমার কাঁধ ধরে রাখলো আমি ওর চোখের দিকে তাকালাম, সেখানে অন্কে আনন্দ আর প্রশ্রয়, মুখে মৃদু হাসি কিছুক্ষণ পর সুমি ওর একটা হাত নিচে নামিয়ে খপ করে আমার নুনুটা শক্ত করে ধরে নাড়তে লাগলো আর টিপতে লাগলো আমি বললাম, “তোর নুনু আমাকে ধরতে দিবি না? সুমি মাথা কাত করে সম্মতি জানাতেই আমি দুধ টিপা বাদ দিয়ে মাটির উপর বসে পড়লাম ওর সেই সুন্দর অবিস্মরণীয় ভোদা এখন আমার চোখের সামনে আমি ওর ভোদাটা কয়েকদিন আগেই দেখেছি তবে দূর থেকে আর এখন একেবারে কাছে কী সুন্দর! তলপেটের নিচের অংশটা ফর্সা ফুটফুটে, কিছু বাল কেবল কালো হয়ে উঠছে, ভোদার গায়ের পাতলা পাতলা কিছু বাল কেবল কালো হচ্ছে বাকি লোমগুলো লালচে রঙের একটা ঘূর্ণি দিয়ে ভোদার ঠোঁট দুটোর মাছের ফাটা দাগটা দুই রানের মাঝে হারিয়ে গেছে কেবল মাঝামাঝি জায়গায় ক্লিটোরিসটার মাথা বের হয়ে আছে আমি আমারি তর্জনীটা ফাটার শুরু থেকে নিচের দিকে বোলালাম, যখন ক্লিটোরিসের গায়ে আঙুল লাগলো, সুমির সারা শরীর শিউরে উঠলো সুমির দুই হাত আমার মাথার উপরে ছিল, আমার চুল খামচে ধরলো আমি ওর দুই রানের মাঝে হাত ঢুকিয়ে একটু চাপ দিতেই সুমি ওর পা দুটো অনেক ফাঁক করে দাঁড়ালো আমি আমার মধ্যম আঙুল ওর ভোদার চেরার মধ্যে চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দিয়ে ঘষতে লাগলাম, সুমি আমার চুল আরো জোরে খামচে ধরে ওর কোমড়টা একটু একটু নাড়াতে লাগলো আমি নিজেকে আর ধরে রাকতে পারলাম না, রেনু মামী আমাকে শিখিয়েছে কী করে মেয়েদের ভোদা চাটতে হয় আর সেখানে কেমন মজা! আমি আমার মুখটা সুমির ভোদার আরো কাছে নিয়ে গেলাম আর লম্বা জিভটা বের করে ওর ভোদায় একটা চাটা দিলাম সুমি আমার জিভ ভোদায় লাগানো দেখে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেল বললো, “এই কী করছিস, ছিঃ, ওটা নোংরা না?” আমি হেসে বললাম, “কি বলিস, এমন স্বাদের জিনিস দুনিয়ায় আর আছে নাকি?” কথা বলে আমি আমার জিভ ওর ভোদার দুই ঠোঁটের ফাঁকের মধ্যে ঢুকিয়ে দিলাম আমি সুন্দর ভাবে ওর ভোদাটা পিছন থেকে সামনের দিকে চাটতে লাগলাম যখন পিছনে জিভ লাগাচ্ছিলাম তখন নোনতা স্বাদ পাচ্ছিলাম, এর অর্থ হচ্ছে সুমির সেক্স বাড়ছে আমি ওর পুরো ভোদা একেবারে তলপেটের নীচ থেকে পুটকীর গোড়া পর্যন্ত সুন্দর করে চেটে দিলাম সুমি ওর পা দিয়ে আমার মাথা চেপে চেপে ধরতে লাগলো বেশ কিছুক্ষণ চাটার পর সুমি আমাকে বললো, “তুই আমার ভোদা চাটলি, আয় আমি তোর নুনু চেটে দেই আমি ওর সুন্দর ভোদা ছাড়তে চাইছিলাম না, তাই বললাম, “তারচে চল আমরা একইসাথে দুজন দুজনেরটা চাটি সুমি খুব উৎসুক হয়ে বললো, “সেটা কিভাবে?”আমি বললাম, “দেখাচ্ছি আয় আমি ওতে ঘাসের নরম বিছানায় চিৎ হয়ে শুতে বললাম সুমি আমার শেখানো মতো ঘাসের উপর চিৎ হয়ে শুয়ে হাঁটু ভাঁজ করে দুই পা ফাঁক করে ধরলো অবস্থায় সুমির ভোদাটা আরো সুন্দর দেখাচ্ছিল কি সুন্দর বাহারী তার রূপ, ওফ্ আমি পাগল হয়ে যাবো! আমি ওর পায়ের দিকে মাথা দিয়ে ওর শরীরের দুই পাশের মাটিতে হাঁটুতে ভর করে উপুড় হয়ে আমার নুনুটা ওর মুখের সামনে দিলাম আর দুই হাতে ওর কোমড় জড়িয়ে ধরে জোরে জোরে ওর ভোদা চাটতে লাগলাম এবারে সামনে থেকে পিছনে, একেবারে পুটকীর ফুটো পর্যন্ত সুমি আমার নুনুটা ওর ডান হাতে চেপে ধরে মুখের মধ্যে নিয়ে আইসক্রিমের মতো চুষতে লাগলো, ওফ্ সে কী মজা! আমরা এভাবে প্রায় ১০ মিনিট এক অপরের যৌনাঙ্গ লেহন করলাম আমার নুনুটা সুমির ভোদার রস খাওয়ার জন্য টনটন করছিল তাই সাহস করে সুমির ভোদার ফুটোর মধ্যে আমার একটা আঙুল সামান্য ঢুকিয়ে বলেই ফেললাম,“সুমি, তোর এইদিক দিয়ে আমার নুনুটা ঢোকাতে দিবি?”

No comments:

Post a Comment